রাজশাহীর বিখ্যাত সব স্ট্রিট ফুড,গরুর কালাভুনা ও ঘরোয়া খাবার কোথায় পাওয়া যায়

 

রাজশাহীর বিখ্যাত সব স্ট্রিট ফুড ও কালাভুনা কোথায় পাওয়া যায় সেটাই ভাবছেন তো! তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতেই এসেছেন। রাজশাহীতে ঘুরতে আসা সকল ভোজন রসিকদের একটাই চিন্তা থাকে কোথায় কোথায় রাজশাহীর সকল বেস্ট খাবারগুলো পাওয়া যায়।  

রাজশাহীর-বিখ্যাত-যত-খাবার

রাজশাহীর একজন স্থায়ী ও ভোজন রসিক হিসাবে এর থেকে ক্লিয়ার ইনফরমেশন আপনি আর কোথাও খুঁজে পাবেন না। জানতে হলে আমাদের সাথেই থাকুন আর মনোযোগ সহকারে সবকিছু দেখে নোট করুন।

রাজশাহীর বিখ্যাত সব স্ট্রিট ফুড ও কালাভুনা কোথায় পাওয়া যায় সেই বিষয়ে সকল কিছু

রাজশাহীর বিখ্যাত সব স্ট্রিট ফুড,গরুর কালাভুনা ও ঘরোয়া খাবার কোথায় কোথায় পাওয়া যায়

রাজশাহীর বিখ্যাত সব স্ট্রিট ফুড, গরুর কালাভুনা ও ঘরোয়া খাবার কোথায় পাওয়া যায় সেটাই আজকের আলোচনার বিষয়। আপনি ঠিক জায়গাতেই এসেছেন। রাজশাহীকে যেমন শিক্ষা নগরী বা পরিচ্ছন্নতার নগরী বলা হয় ঠিক তেমনি আজকাল বিভিন্ন স্ট্রিট ফুডের জন্যও রাজশাহী বিখ্যাত। আমরা আজকের এই কনটেন্টে রাজশাহীর একজন স্থানীয় হয়ে রাজশাহীর সকল স্ট্রিট ফুড ও বিখ্যাত কালাভুনা সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। সেগুলো কোথায় কোথায় পাওয়া যায়, কখন পাওয়া যায়। আপনারা যারা প্রথমবারের জন্য রাজশাহী আসছেন তাদের জন্য ব্লগটি অনেক বেশি কাজে আসবে। তাই দেরি না করে চলুন দেখে নেওয়া যাক। ও হ্যা, অবশ্যই মনোযোগ সহকারে দেখবেন ও নোট করে রাখবেন তাহলে আপনাদের খুঁজে পেতে সুবিধা হবে নাহয়  অনেক মজার কিছু মিশ করেও যেতে পারেন।

রাজশাহী ইউনিভার্সিটির বেস্ট ফুচকা,চটপটি ও সাজ্জাদ ভাইয়ের লেবুচূড়

রাজশাহী ইউনিভার্সিটি হোল রাজশাহীর প্রাণকেন্দ্র। যারাই রাজশাহীতে বেরাতে আসেন বা কাজে আসেন একবার হলেও সেখানে ঘুরতে যান। তো তাদের জন্য অবশ্যই জানা উচিত সেখানে কি কি খাবার ভালো পাওয়া যায়। ইউনিভার্সিটি কাজলা গেট দিয়ে ঢুকতেই জুবেরি মাঠ, সেখানে বিসমিল্লাহ্‌ চটপটি নামের একটি ফুডকারট আছে। এখানে বেশ ভালো ফুচকা ও ঘরোয়া স্বাদের চটপটি পাওয়া যায়।কিছুদুর গিয়ে প্যারিস রোডের পাশেও তাদের আরেকটি দোকান আছে। তাছাড়া সব থেকে বিখ্যাত সাজ্জাদ ভাইয়ের লেবুচুর, লেবু পিনিক ও বোম ভাজা। ইবলিশ চত্তরের মাঠে বা শহিদুল্লাহ ভবনের সামনে তাকে পাওয়া যায়। অনেক অনেক বিখ্যাত একজন মানুষ বেশ কিছু ইউনিক আইটেম এর জন্য। 

বিনদপুর মোড়ের ফলের জুস ও লস্যি

বিনদপুর মোড়ের বিভিন্ন রকম ফল দিয়ে হেলদি ফলের জুস ও লস্যি পাওয়া যায়। যারা আসেপাশে আছেন তারা অবশ্যই ট্রাই করতে পারেন। 

জিরো পয়েন্টের ভাজাপোড়া

সাহেব বাজার জিরো পয়েন্ট বড় মসজিদের নিচে বেশ কিছু তেলে ভাজার দোকান আছে এখানকার খাবারগুলো খুব ফ্রেস। আপনি রোজকার খাবার একদম টাটকা ভাজা পাবেন যা আপনি খেলেই বুঝতে পারবেন। এমনকি জিরো পয়েন্ট থেকে একটু সামনে আলুপট্টি যাওয়ার রাস্তায় একটা বেশ পুরনো তেলেভাজার দোকান আছে যেটা সন্ধ্যা থেকে অনেক রাত পর্যন্ত থাকে এখানকার খাবারগুলোও অনেক সুস্বাদু। যারা তেলে ভাজা পছন্দ করেন তারা খেয়ে দেখতে পারেন।

সাধুর মোড়ের এক টাকার সিঙ্গারা ও মুড়ি মাখানো

রাজশাহী সাধুর মোড়ে সোহাগ ভাইয়ের ১ টাকার আলুর সিঙ্গারা পাওয়া যায়, যা প্রায় ৫ বছর থেকে খুবই বিখ্যাত স্ট্রিট ফুডগুলোর মধ্যে একটি। এটি সস্তা ও সুস্বাদু, বড় কোন সিঙ্গারার থেকে স্বাদে কোন অংশেই কম না। এর সাথে দেওয়া চাটনি সিঙ্গারার স্বাদ দ্বিগুণ করে দেয় এর জন্য অতিআগ্রহের সাথে মানুষ এখানে খাওয়ার জন্য ভিড় জমায়। এছাড়াও পাশেই রয়েছে মেহেদী হোটেলের মুড়ি মাখানো। এটিও ভোজন রসিকদের কাছে খুব চাহিদার একটি খাবার। যারা সাধুর মোড়ে বা তার আশেপাশে থাকেন বা বেরাতে আসেন তারা খুব সহজেই খেয়ে দেখতে পারেন।

বিন্দু হোটেলের হালিম বা জিরো পয়েন্টের ইরানী হালিম বাজারের হালিম

রাজশাহীতে বিভিন্ন জায়গায় হালিম পাওয়া যায়। তবে অনেকেই আছেন যারা স্ট্রিটের সবধরনের খাবারকে বিশ্বাস করতে পারেন না বা খেতে চান না তাদের জন্য আমার খাওয়া ২ টা বেস্ট হালিম সম্পর্কে আলোচনা করা হোল। রেইল গেটের পাশেই বিন্দুর মোড়, যেখানকার হালিমের বয়স বহু বছর। মানে আমার বাবারাও তাদের ছোট বেলায় এই হোটেলের হালিম খেয়েছে বলে শোনা। রমজানসহ সারাবছরেই এই হালিমের অনেক বেশি চাহিদা থাকে। অন্যদিকে স্ট্রিট হালিমের কথায় যদি আসি তাহলে সাহেব বাজার জিরো পয়েন্ট, বড় মসজিদের নিচের ইরানী হালিম বাজারের কথা না বললেই না। গত ৩-৪ বছরে এই হালিম বেশ সারা ফেলেছে রাজশাহীতে, এখানে ইরানী চিকেন হালিম, পাকিস্তানি বিফ হালিম ও মেজবানি বিফ হালিম পাওয়া যায়। সবগুলোই বেশ ভালো খেতে দামটাও সবার হাতের নাগালে তাই আপনারা চাইলে সবগুলোই খেয়ে দেখতে পারেন।

নিউমার্কেটের ফুচকা, ভাংচুর ও পুরি বার্গার 

রাজশাহীতে থাকেন অথচ রাজশাহী নিউমার্কেটের এই খাবারগুলো খাননি এমন অনেক কম মানুষ আছেন। নিউমার্কেটের গল্পকথার ফুচকা প্রায় ১ যুগ সময় ধরে রাজশাহীর বিখ্যাত খাবারগুলোর একটি। এতো লম্বা সময় হলেও তার স্বাদ এখনো ঠিক আগের মতো ,বিশেষ করে চাটনিটা। এছাড়া নিউমার্কেটের হালিম মামার ভাংচুর ও পুরী বার্গার। এই দুইটাও বেশ মজাদার। আপনারা নিউমার্কেট গিয়ে যেকোনো কাউকে জিজ্ঞেস করলেই দোকান দেখিয়ে দিবে আশা করা যায়।

জোড়া কালির ৩ টাকার লুচি তরকারী

রাজশাহী মালোপাড়া পুরাতন ফাঁড়ির পাশে জোড়া কালি মিষ্টান্ন ভাণ্ডার। এখানে সকাল ৭ টা থেকে ১০ তার মধ্যে পেয়ে যাবেন ২-৩ টাকা দামের তেল ছাড়া শুকনা লুচি, তরকারি আর মিষ্টি। অল্প দামে খুবই সুস্বাদু একটা সকালের নাস্তা। জারা লুচি পছন্দ করেন তারা একবার খেলে বার বার খেতে চাইবেন। এটা আমার খুবই পছন্দের একটি নাস্তা। 

অ্যারাবিয়ান কিচেন ও রহমানীয়া হোটেলের নান রুটি, চিকেন গ্রিল, চিকেন চাপ, বিফ চাপ ও শিক কাবাব

জোড়া কালি হোটেলের কিছুটা আসে পাশেই অ্যা রাবিয়ান কিচেন ও রহমানীয়া হোটেল। এই দুই জায়গায় বিকাল থেকে রাত ১১ টা পর্যন্ত পেয়ে যাবেন নান রুটি, চিকেন ও বিফ চাপ এবং শিক কাবাব। এমন কি অ্যারাবিয়ান কিচেনে হান্ডি বিফ ও আছে যা রাজশাহীতে তারাই প্রথম নিয়ে এসেছে। সব মিলিয়ে বিকালে বা রাতে ভারি কিছু খেতে চাইলে এই দুই জায়গায় বেস্ট। আমি অনেক বার খেয়েছি, এখনো খাই। আমি অবশ্যই রেকমেন্ড করবো আপনারাও খেয়ে দেখবেন।

বাটার মোড়ের গরম গরম জিলাপি

রাজশাহী খুবই ছোট গুছানো একটি শহর। আপনি একজায়গায় খেতে গেলে দেখবেন খুব কাছেই আরও অনেক খাবারের খোঁজ পাবেন। জোড়া কালির ঠিক পাশেই বাটার মোড়। খুবই পুরাতন একটি জায়গা যেখানে অনেক পুরনো একটি জিলাপির দোকান আছে। একদম বাটার স-রুমের সামনেই আপনি গেলেই দেখতে পাবেন। আমার কাছে এখানকার জিলাপি অনেক ভালো লাগে। মিষ্টি প্রেমিরা  যারা রাজশাহী আসে এটা অবশ্যই খায়। 

মহিলা কলেজের সামনের স্ট্রিট পিজ্জা 

মালোপাড়া মহিলা কলেজ রোড। আমি রাজশাহীতে আমার স্টুডেন্ট লাইফের শুরুটা করেছিলাম এই এলাকায় থেকেই। আগে এখানে তেমন কিছুই ছিলোনা কিন্তু বর্তমানে অনেক উন্নত। অনেক কাপড়ের দোকান থেকে শুরু করে খাবারের রেস্টোরেন্ট সহ স্ট্রিট ফুড সবকিছুই পাওয়া যায়। শহীদ নজমুল হক স্কুলের সামনে pizzas নামে একটি ছোট্ট একটি দোকান আছে যেখানে একদম অল্প দামে ভালো মানের রেস্তোরার মতো পিজ্জা পাওয়া যায়। আপনারা যারা রাজশাহীতে আছেন এখনো খাননি তারা তো অবশ্যই খাবেন আরা জারা রাজশাহীর বাইরে থেকে বেরাতে আসছেন তারাও খাবেন। এটা অনেক অনেক মজাদার। টেস্টের দিক থেকে  আপনাকে অবশ্যই রিচ ফিল করাবে।

সিটি কলেজের সামনের আলুপুরি ও শিক বার্গার

রাজশাহী সিটি কলেজের সামনে পাওয়া যায় আলুপুরি ও রাজশাহীর বিখ্যাত শিক বার্গার। রাজশাহী যেমন আমের জন্য বিখ্যাত তেমনি বিখ্যাত এই শিক বার্গারের জন্য। মাত্র ৩০ টাকা দামের এই বার্গার রেস্টোরেন্টের বার্গার কেও হার মানায়। অবশ্যই একবার হলেও খেয়ে দেখবেন, আমার ভীষণ পছন্দের স্ট্রিট ফুডগুলোর মধ্যে একটি। আমি এখনো দূর থেকে ছুটে যায় সেই শিক বার্গারের জন্য।

সি এন্ড বি মোড়ের পুরী মিষ্টিসহ আরো কিছু বিখ্যাত সব স্ট্রিট ফুড

রাজশাহী সি এন্ড বি মোড় যেমন দর্শনার্থী বা স্টুডেন্ট ও স্থায়ী সব ধরণের মানুষের জন্য আড্ডা দেওয়ার জায়গা ঠিক তেমনি এটি হোল সকল ধরণের স্ট্রিট ফুডের ভাণ্ডার। এখানে পাওয়া যায়না এমন কোন স্ট্রিট ফুড নেই। এতক্ষন তো বলছিলাম আলাদ আলাদা জায়গায় পাওয়া যায় এমন সব খাবার ও জায়গার কথা কিন্তু সি এন্ড বি মোড়ে বিকাল থেকে অনেক রাত পর্যন্ত চলে এই খাবারের মেলা ক্রেতাদের ভিড়, দোকানে দোকানে বসার জায়গার জন্য রীতিমত লড়াই করতে হয়। 

রাজশাহীর-বিখ্যাত-যত-খাবার

এখানকার গরম গরম ধোঁয়া উঠা মিষ্টি সাথে ডালের পুরী, আহা! বলে বোঝানো যাবেনা কি যে স্বাদ। তাছাড়া স্ট্রিট ফুড হিসাবে আরো পেয়ে যাবেন বার্গার, পিজ্জা, নেহারি রুটি, পুরা রুটি ও মটকা চা, নানান ধরণের শরবত, মোমো,সি ফুড ,ফ্রাইড অনেক খাবার সহ আরো অনেক কিছু। তাই রাজশাহী সি এন্ড বি মোড় যেতে কেও ভুলবেন না।

বর্ণালী মোড়ের মালাই চা

বর্ণালী মোড়ে ২ টা মালাই চা এর দোকানে আছে, দুইটাই খুবই বিখ্যাত। তবে আমার কাছে ভালো লাগে বর্ণালী মোড় থেকে উত্তরা ক্লিনিক যাওয়ার পথে হাতের বামে যেই দোকান আছে সেটি। মগ ভর্তি স্বর, ইস! এখনই খেতে চলে যেতে ইচ্ছা করছে। আপনারা প্লিজ এগুলো কিছুতেই মিশ করবেন না, নাহলে ভোজন রসিকদের জীবন অপূর্ণ থেকে যাবে।

হাঁসের মাংস ও কালাই রুটি

উত্তরবঙ্গের বিখ্যাত কালাই রুটি রাজশাহীর বিভিন্ন জায়গায় পাওয়া যায় তবে সব দিক বিবেচনা করলে আপনি সব থেকে ভালো কালি রুটি ও হাঁসের মাংস রাজশাহী সপুরা নিউমার্কেটের "কালাই হাউস" এই দোকানে পেয়ে যাবেন। খুবই মজার খেতে আমিতো অনেকবার খেয়েছি। আবার জিরো পয়েন্টের পাশে রাজশাহী পি এন গার্লস স্কুলের সামনে একটি হোটেলেও খুবই মজার কালাই রুটি ও হাঁসের মাংস বানায়।বিকাল থেকে অনেক রাত পর্যন্ত এই খাবারগুলো পাওয়া যায়।

ঘরোয়া খাবারের জন্য বিখ্যাত সুখীর রান্নাঘর ও রহমানীয়া হোটেল

 ছাত্র অবস্থায় হোস্টেলের খাবার খেতে খেতে যখন বিরক্ত হয়ে যেতাম তখন প্রায় যাওয়া হতো সুখীর রান্নাঘরে। বেশ অল্প দামে ডাল ভর্তা যাকে বলে। বেশ কিছু ঘরোয়া পদ ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার জন্য এই সুখীর রান্নাঘর খুবই বিখ্যাত একটি খাবার জায়গা। যারা রাজশাহী বেরাতে আসবেন তারা তো শুধু স্ট্রিট ফুড খেলেই হবেনা, ভাত খাওয়ার জন্য শরীর সুস্থ রাখার জন্য সুখীর রান্না ঘরের বিকল্প নেই। এটি সোনাদীঘি মোড়ে অবস্থিত। আবার চাইলে গনকপারা মোড়ের রহমানীয়া হোটেলেও খেতে পারেন যারা রিচ ফুড খুঁজছেন তাদের জন্য ভালো হবে।

একতা হোটেল ও নওহাটা হাটের কালাভুনা 

রাজশাহী কাঁটাখালি মোড়ের একতা হোটেলের কালা ভুনা অনেক বেশি মজার। শহরের একটু বাইরে তবে খুব বেশি দূরে না। আবার সব থেকে ভালো হয় যদি নওহাটা হাট যেতে পারেন। সেখানে হানিফ মামার কালাভুনা, ভাজা মাংস অনেক অনেক বেশি অথেনটিক। আপনারা সেখানে আরও কিছু খোলা হোটেল দেখতে পাবেন সেখানে মূলত সবগুলোতেই বেশ ভালো মানের কালাভুনা পাওয়া যায়। 

রাজশাহীর-বিখ্যাত-যত-খাবার

লেখকের মন্তব্য

খেতে পছন্দ করেন না এমন মানুষ অনেক কমই আছেন। বিভিন্ন ধরণের খাবার এক্সপেরিমেন্ট করার একটা সখ আমারও আছে। যার ফলে এই শহরের অলিতে গলিতে যতো ধরণের বিখ্যাত খাবার আছে সবই আমার খাওয়া বললেই চলে। যারজন্য আজকে আমি আপনাদের এতো ক্লিয়ার ইনফরমেশন দিতে পারলাম। আশা করি রাজশাহীতে ঘুরতে আসা সকল দর্শনার্থী বা ভোজন রসিকরা উপকৃত হবেন আবার যারা রাজশাহীতে থেকেও এই বিখ্যাত খাবারগুলো এখনো খেয়ে দেখেননি তাদের জন্য বলতে চাই একবার হলেও খেয়ে দেখবেন নিশ্চয়ই ভালো লাগবে। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url